POK! A thorn in our flesh as described by a serving Chief of our Armed Forces! Thorn pricked by whom? What actually happened 7 decades ago? How was this Historic Blunder of a country 5 times smaller than India was allowed to capture a large chunk of Indian land! Who to blame for the atrocities of POK Indians till date? Can we hold then Prime Minister of India, Jawaharlal Nehru responsible?  Let”™s rewind the History and check the facts”¦.
Oh, but hold on! Do we Indians have an access to Nehru”™s work as PM for 17 long years? Actually, no! Historians and researchers are not permitted the access to original materials like letters and documents known as “˜Nehru Papers”™ ! They are guarded protectively under lock in the Nehru Memorial Library! These papers are the property of his family ! History lovers are thrust with the partial “˜Selected Works of Jawaharlal Nehru (1946-1955) edited “properly” by Nehruvian Historians! Pity!
Post Independence, Sardar Vallabhbhai Patel, The Iron Man of India created a unified India by integrating 565 princely states . But Maharaja Hari Singh of Jammu and Kashmir had his reasons for not signing
“Instrument of Accession” ! His enmity with Jawaharlal Nehru had roots in the past. Sheikh Abdullah was Nehru”™s close friend who was jailed by Maharaja. Sheikh Abdullah was arrested for leading “Quit Kashmir Movement”. Â When Nehru had visited Kashmir to intervene over this matter, Maharaja”™s troops had stopped him. Nehru could never forget this insult. This personal grudge played a big havoc in Indian History!
A glaring evidence of Pakistan being a greedy and terrorist country, is in it”™s attack on India just couple of months after partition “¦..The time when the newly formed country should have focused on recuperating from pro-partition upheavals!
Maharaja Hari Singh”™s army tried to tackle armed tribal intruders led by Pakistani General for a short while . But the Muslims in his army deserted Maharaja and joined with Pakistan attackers. Maharaja was alarmed when the Pakistani aggressors reached the outskirts of Srinagar after capturing Uri, Baramulla. Thus cornered , Maharaja  signed the “Instrument of Accession” with India . Nehru then pressurized Maharaja to appoint his close friend Sheikh Abdullah as Prime Minister of Jammu and Kashmir!
Home Minister, Sardar Patel  took control of the situation . Massive airlift of troops were launched from New Delhi to Srinagar. Within few days the intruders were pushed back from Srinagar and Uri, Baramulla were re-captured by our Indian Army! The going was great! Army was speedily and strategically capturing the large tracks of Indian Land back! Our army was in a commanding position!
But unfortunately, our PM Nehru had ears only for Sheikh Abdullah who advised  not to proceed the army further to recover Indian Land as it was actually the land of Pakistan! One more person he put his faith in was Lord Mountbatten (First Governor of Independent India) . While British were supplying arms and strategic plans to Pakistan to capture J & K, Lord Mountbatten was advising PM Nehru to put the issue in the UN. Nehru even visited the enemy country during the war with the request to Pakistan PM to order his troops to retract! Pakistan PM acted totally helpless! Such a shame!
On 1 Jan, 1948, Nehru appealed to the UN to resolve the issue ! This blunder of appeal to UN, in spite of Sardar Patel”™s warning  showed India as a weak nation in the eyes of the world!  Going with Sheikh”™s advice, he even applied for Plebiscite for J&K! UN took sweet 8 months to bring a resolution in India”™s favour! The war was on-going then and UN resolution wasn”™t implemented on ground yet by both the countries! By January, 1949, that is, after 60 weeks of war, both the countries began their Ceasefire!
As per Sheikh”™s advice, Nehru had ordered Army not to proceed to recapture remaining  Indian land. Pakistan troops didn”™t retract from those lands after ceasefire. Thus Pakistan managed to occupy  1/3 of Kashmir . That”™s the sad story of POK”¦.That”™s how Nehru turned a win-win situation against India!
পায়েল
দেবঃ বিগত ৭ দশক আগে কি ঘটেছে? ভারতের তুলনায় ৫ গুণ কম ভারতীয় ভূস্বামী এক বৃহৎ অংশ দখল করার অনুমতি দিয়েছিলেন এক
ঐতিহাসিক ভুলটি! আজ পর্যন্ত পিওকা ইন্ডিয়ানদের অত্যাচারের জন্য কে দায়ী? আমরা কি ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রী, জওহরলাল নেহরুকে দায়ী করতে পারি? "ইতিহাস পুনর্বিবেচনা করে ও ঘটনাগুলি
পরীক্ষা করা যাক"।ভারতবর্ষে ১৭ বছর ধরে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নেহেরু'র কর্মকাণ্ডে কি ভারতীয়দের গুরুত্ব
আছে? আসলে না! ঐতিহাসিক ও গবেষকের মূল
উপকরণগুলিতে প্রবেশাধিকার অনুমতি দেওয়া হয় না যেমন "নেরু পেপার" নামে
পরিচিত চিঠি এবং দস্তাবেজ! নেহেরু মেমোরিয়াল লাইব্রেরিতে সুরক্ষিত! এই কাগজপত্র তাঁর
পরিবার সম্পত্তি! ইতিহাস প্রেমীদের আংশিক "জওহরলাল নেহেরুর নির্বাচিত
নির্বাচন" (১৯৪৬-১৯৫৫) "যথাযথভাবে" সম্পাদনা করেছে? নেহেরুয়ান ঐতিহাসিকদের দ্বারা!স্বাধীনতার পর সরদার বল্লভভাই প্যাটেল, ভারতের ৫৬ তম রাজবংশ একত্রিত করে ভারতের এক লৌহমণ্ডল এক সমন্বিত ভারত সৃষ্টি
করেছিল। কিন্তু জম্মু ও কাশ্মীরের মহারাজা হরি সিংয়ের স্বাক্ষর না করার কারণ ছিল
"জোটের উপকরণ"! জওহরলাল নেহেরুর সঙ্গে
তাঁর শত্রুতা অতীতে শিকড় ছিল। শেখ আবদুল্লাহ ছিলেন নেহেরু'র ঘনিষ্ট বন্ধু, যিনি মহারাজা কর্তৃক জেলে ছিলেন। শেখ
আবদুল্লাহ গ্রেফতার "নেতৃস্থানীয় কাশ্মির আন্দোলন" জন্য গ্রেফতার করা
হয়েছিল? যখন নেহরু এই বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার
জন্য কাশ্মীরের কাছে গিয়েছিলেন তখন মহারাজা "সৈন্যরা তাকে থামিয়ে দিয়েছিল।
নেহরু এই অপমানকে কখনোই ভুলে যেতে পারে না। এই ব্যক্তিগত উদ্বেগ ভারতীয় ইতিহাসে
একটি বড় ক্ষয়প্রাপ্ত!
পাকিস্তান
এক লোভী এবং সন্ত্রাসী দেশ হচ্ছে, এর
একটি নিছক সাক্ষ্য হচ্ছে, "বিভাজনের মাত্র কয়েক মাস পর ভারতের উপর
হামলা"। এই সময় যখন নবগঠিত দেশকে পার্টির বিভাজনে বিপর্যয়ের দিকে নজর
দেওয়া উচিত!মহারাজা হরি সিং "এর সেনা সশস্ত্র উপজাতীয় অনুপ্রবেশকারীকে একটি
অল্প সময়ের জন্য পাকিস্তানি জেনারেলের নেতৃত্বে বিচার করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু
তাঁর সেনাবাহিনী মুসলমানরা মহারাজা ত্যাগ করে পাকিস্তান আক্রমণকারীদের সঙ্গে যোগ
দেয়। মহারাজা যখন উরি, বারামুল্লা দখল করার পর পাকিস্তানী
আগ্রাসী শ্রীনগরের বাহিরে পৌঁছেছিলেন, তখন মহারাজ "সেন্সর করার যন্ত্র" স্বাক্ষর করেছিলেন? সঙ্গে ভারত নেহেরু তখন তার ঘনিষ্ঠ
বন্ধু শেখ আবদুল্লাহকে জম্মু ও কাশ্মিরের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে নিযুক্ত করার জন্য
মহারাজাকে চাপ দেন!
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, সরদার প্যাটেল পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে
নিয়েছেন। বৃহস্পতিবার দিল্লি থেকে শ্রীনগরে সেনা বাহিনীর ব্যাপক চালান কয়েকদিনের
মধ্যেই অনুপ্রবেশকারীরা শ্রীনগর ও উরি থেকে পালিয়ে যায়, বারামুল্লাকে আমাদের ভারতীয়
সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া হয়! চলমান ছিল মহান! সেনাবাহিনী দ্রুত গতিতে এবং
ভারতীয় ভূখণ্ডের বড় ট্র্যাকের পিছনে কৌশলগতভাবে বন্দী! আমাদের সেনাবাহিনী ছিল
একটি কমান্ডিং পদে!তবে দুর্ভাগ্যবশত, আমাদের প্রধানমন্ত্রী নহরউ শুধু শেখ আবদুল্লাহর জন্যই কান দিলেন যে
সেনাপ্রধানকে ভারতীয় ভূমি পুনরুদ্ধার করতে না করার পরামর্শ দেন, কারণ প্রকৃতপক্ষে এটি ছিল পাকিস্তানের
ভূমি! লর্ড মাউন্টব্যাটেন (স্বাধীন ভারতের প্রথম গভর্নর) তিনি তার বিশ্বাসে আরো এক
ব্যক্তি ছিলেন। ব্রিটিশরা যখন জম্মু ও কাশ্মীরের উপর হামলা চালানোর জন্য অস্ত্র ও
কৌশলগত পরিকল্পনা সরবরাহ করেছিল, তখন
লর্ড মাউন্টব্যাটেন জাতিসংঘের এই সমস্যাটি তুলে নেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী নহরকে
পরামর্শ দিয়েছিলেন। যুদ্ধের সময় নেহেরুরও শত্রু দেশ সফর করে পাকিস্তানি
প্রধানমন্ত্রীকে তার সৈন্য প্রত্যাহারের অনুরোধ জানিয়েছিল! পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
নিখোঁজ!
১ জানুয়ারী, ১৯৪৮ সালে নেহেরু জাতিসংঘের এই সমস্যা সমাধানের জন্য আবেদন করেছিলেন! জাতিসংঘে
আপিল করার এই ভুল, সরদার প্যাটেলের "সতর্কবাণী
সত্ত্বেও ভারতকে বিশ্বের দুর্বল জাতি হিসেবে দেখিয়েছে! শেখের পরামর্শ নিয়ে
যাওয়া, তিনি জম্মু ও কাশ্মীরের জন্য
ক্লেবিকাইটের জন্যও আবেদন করেছিলেন! জাতিসংঘের ভারত সফরের জন্য ৮ মাসের মধ্যাহ্নভোজ! তখন যুদ্ধ চলছিল এবং জাতিসংঘের প্রস্তাবটি উভয়
দেশেই স্থির করা হয়নি! জানুয়ারী দ্বারা, ১৯৪৯, যে, যুদ্ধ ৬০ সপ্তাহ পরে, উভয় দেশ তাদের যুদ্ধবিরতি শুরু!শেখের
পরামর্শ অনুযায়ী, নেহরু সেনানিবাসকে ভারতের অবশিষ্ট জমি
পুনরুদ্ধারের জন্য অগ্রসর হতে দেননি। পাকিস্তানি সৈন্যরা যুদ্ধবিরতির পর ঐ সমস্ত
দেশ থেকে প্রত্যাহার করে নিল। এইভাবে পাকিস্তান কাশ্মীরের ১/৩ ভাগ দখল করে নেয়। যে "পাকিস্তানের দু: খজনক গল্প"। এই "নেহেরু
ভারতবর্ষের বিরুদ্ধে জয়-জয়ী অবস্থানে পরিণত হয়েছে!
No comments:
Post a Comment